উপজাতি সম্পর্কে
১. উপজাতির সংখ্যা?→→৫০ টি।
২. উপজাতীয় প্রতিষ্ঠান আছে →→৩টি ।
৩. মুসলমান উপজাতি→→পাঙন ও লাউয়া।
৪. মাতৃতান্ত্রিক উপজাতি- গারো, খাসিয়া ।
৫. পিতৃতান্ত্রিক উপজাতি→→ মারমা ও হাজং।
৬. উপজাতিদের জন্য সরকারি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান→→ ৩টি ।
৭. উপজাতীয় সাংস্কৃতিক একাডেমি→→ বিরিশিরি, নেত্রকোণা (প্রথম প্রতিষ্ঠিত; ১৯৭৭ সালে) ।
৮. ট্রাইবাল কালচারাল ইন্সটিটিউট→→ রাঙামাটি।
৯. ট্রাইবাল কালচার একাডেমি→→ দিনাজপুর ।
১০. পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদের বর্ষবরণকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়→→ বৈসাবি।
১১. ত্রিপুরাদের কাছে বর্ষবরণ→→বৈসু।
১২. মারমাদের কাছে বর্ষবরণ—সাংগ্রাইং।
১৩. চাকমাদের কাছে বর্ষবরণ→→বিঝু নামে পরিচিত।
১৪. একমাত্র খেতাবপ্রাপ্ত আদিবাসী/উপজাতি মুক্তিযোদ্ধা→→ ইউ কে চিং (বীর বিক্রম)
১৫. ইউ কে চিং ছিলেন→→মারমা উপজাতি।
১৬. শান্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা→→মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা।
১৭. শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যান→→ জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারাম (সন্তু লারমা)।
১৮. জনসংখ্যায় সবচেয়ে বেশি →→ চাকমা।
১৯. ‘চাকমা’ শব্দের অর্থ→→মানুষ।
২০. চাকমা →→চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান (চট্টগ্রামের খাবার) |
২১. চাকমা বিদ্রোহের নায়ক কে →→ জুম্মা খান (কার্পাস বিদ্রোহ) (১৭৭৬-৮৭)
২২. চাকমাদের কাছে বর্ষবরণ→→বিঝু নামে পরিচিত।
২৩. জনসংখ্যায় দ্বিতীয়→→ সাঁওতাল ।
২৪. সাঁওতাল বাস করে→→রাজশাহী, রংপুর, বগুড়া ও দিনাজপুর।
২৫. সাঁওতাল বিদ্রোহের নায়ক→→ ২ ভাই কানু আর সিদু (১৮৫৫-৫৬)।
২৬. সবচেয়ে বেশি উপজাতি বাস করে→→পার্বত্য চট্টগ্রামে।
২৭. পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি বাস করে→→ ১১টি।
২৮. পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রাচীনতম অধিবাসী→→মুরং বা ম্রো।
২৯. রাখাইনরা এসেছে→→ মায়ানমার থেকে।
৩০. ত্রিপুরা বা টিপরা বাস করে→→খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি (খাবার)।
৩১. লুসাই→→খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি (খাবার)।
৩২. মগ→→খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, বান্দরবান ও পটুয়াখালী (মগরা খাবার পটু)।
৩৩. মারমা→→বান্দরবান, কক্সবাজার ও পটুয়াখালী (মারমা বান্দর কক্স পটু)।
৩৪. রাখাইন →→কক্সবাজার ও পটুয়াখালী (রাখাইন কক্স পটু)।
৩৫. রাখাইনরা বেশি বাস করে→→পটুয়াখালীতে।
৩৬. খুমী→→বান্দরবানের লামা, রুমা ও থানচি থানায়।
৩৭. পাংখো→→বান্দরবান।
৩৮. মুরং/ম্রো→→বান্দরবান।
৩৯. বনজোগী→→বান্দরবানের গহীন অরণ্যে।
৪০. চক→→বান্দরবানের লামা থানায়।
৪১. তঞ্চংগা→→রাঙামাটি।
৪২. কুকি→→রাঙামাটি।
৪৩. খ্যাং→→রাঙামাটির কাপ্তাই ও রাজস্থালী।
৪৪. মণিপুরীরা বাস করে→→ সিলেটে।
৪৫. মণিপুরী নৃত্য→→ সিলেটের।
৪৬. গারো জাতির লোকদের প্রধান ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব→→ওয়ানগালা।
৪৭. গারো→→ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর ও টাঙ্গাইল (মনেশেটা)।
৪৮. হাজং→→ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা , শেরপুর ও টাঙ্গাইল (মনেশেটা)।
৪৯. হদি→→নেত্রকোনা জেলার শ্রীবর্দি ও বারহাট্টায়।
৫০. হাদুই→→নেত্রকোনা জেলার শ্রীবর্দি ও বিরিশিরি।
৫১. রাজবংশী→→ রংপুর।
৫২. ওঁরাও→→বগুড়া ও রংপুর।
৫৩. মণিপুরী →→সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ।
৫৪. খাসিয়া→→সিলেটের জৈয়ন্তিকা পাহাড়ে।
৫৫. পাত্র →→সিলেট (মেণিপুরী খুঁজে সিলেটর খাসিয়া পাত্র)।
৫৬. বাওয়ালী→→সুন্দরবন।
৫৭. মৌয়ালী →→সুন্দরবন।