দেখতে হলে আলো চাই
১. গাড়ির দুইপাশে ও পিছনে হতে কয়টি দর্পণ ব্যবহার হয় – ৩টি।
২. চাঁদ দিগন্তে দিকে লাল দেখায় কেন – বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণের জন্য।
৩. +2D লেন্সটির ফোকাস দূরত্ব – ০.৫ মি।
৪. – 2D লেন্সটির ফোকাস দূরত্ব – ৫০ সে.মি।
৫. +1D ক্ষমতা লেন্সের ফোকাস দূরত্ব – 100cm উত্তল।
৬. স্বাভাবিক চোখের দূরবিন্দুর দূরত্ব – অসীম।
৭. লেন্সের ক্ষমতা এস. আই একক – রেডিয়ান/মিটার
৮. শিশুর স্বাভাবিক চোখের স্পষ্ট দৃষ্টির নূন্যতম দূরত্ব – ৫ সেমি
৯. চোখের কোন অংশে উল্টো প্রতিবিম্ব গঠিত হয় – রেটিনা।
১০. বয়স্ক মানুষের স্বাভাবিক চোখের স্পষ্ট দৃষ্টির নূন্যতম দূরত্ব – ২৫ সেমি।
১১. আবছা আলোয় সংবেদনশীল হয় – রড।
১২. রড অনুভূতি ও রঙের পার্থক্য নির্ধারণে সাহায্য করে – কোণ।
১৩. আপতিত রশ্মি ও অভিলম্বের মধ্যবর্তী কোণকে বলে – আপতন কোণ
১৪. সংকট কোনের ক্ষেত্রে প্রতিসরণ কোণ – ৯০ ডিগ্রী।
১৫. ঘন মাধ্যমে আলোর বেগ – কমে যায়।
১৬. উভয় লেন্সের বক্রতার ব্যাসার্ধ ও কেন্দ্র – ২টি।
১৭. উভয় লেন্সের আলোক কেন্দ্র – ১টি।
১৮. অবতল লেন্সের অপর নাম – অপসারী লেন্স।
১৯. আলো এক প্রকার – শক্তি।
২০. চোখ কাজ করে – অভিসারী লেন্সের মতো।
২১. চোখের ত্রুটি – ৪ ধরনের।
২২. চোখ ভালো রাখার জন্য বেশি প্রয়োজন – প্রোটিন যুক্ত খাবার
২৩. যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে – দর্পণ বলে।
২৪. নিরাপদ ড্রাইভিং এর শর্ত – নিজ গাড়ির আশে পাশে সর্বদা খেয়াল রাখা
২৫. পাহাড়ি রাস্তার বিপদজনক বাঁকে সমতল দর্পণ ব্যবহার হয় – ৯০ ডিগ্রী।
২৬. আলোর প্রতিসরণের সূত্র – ২ টি ।
২৭. মানুষের দর্শনানুভুতির স্থায়িত্বকাল – ০.১ সেকেন্ড।
২৮. চোখের আলোক সংবেদন আবরণ – রেটিনা।
২৯. দর্পণ বিশেষভাবে ব্যবহার হয় – নিরাপদ ড্রাইভিং এ
৩০. আলোর প্রতিসরণ ব্যবহার হয় – এক্স-রে তে
৩১. চোখের রেটিনার রং – গোলাপি।
৩২. চোখের উপাদান নয় – আইভ্রু।
৩৩. পানিতে নৌকার বৈঠা বাঁকা দেখা যাওয়ার কারন – আলোর প্রতিসরণের কারনে।
৩৪. বায়ু সাপেক্ষ কাচের প্রতিসরণাঙ্ক – ১.৫
৩৫. রাস্তার বাতিতে ব্যবহার হয় – উত্তল দর্পণ
৩৬. লেন্স প্রধানত – ২ প্রকার।