নবজীবনের সূচনা
১. বয়:সন্ধিকালের সময়কাল – ১১ হতে ১৯ বছর।
২. টেস্টটিউবের প্রথম সফলতা পায় -ড. প্যাট্রিক স্টেপটো ও ড. রবার্ট এডওয়ার্ডের, ইংল্যান্ড।
১৯৭৮ সালে ২৫ জুলাই ১১.৫৭ মিনিটে লুইস জয় ব্রাউন নামের এক বেবি।
৩. শৈশবকাল বলা হয় – ৫ বছর পর্যন্ত।
৪. মানুষের শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তনের জন্য দায়ী – ২টি।
৫. ছেলেদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের জন্য দায়ী – টেস্টোস্টেরন।
৬. মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের জন্য দায়ী – ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন।
৭. প্রথম টেস্টিটিউব বেবি উদ্ভাবন করন – পেসি(১৯৫৯ সালে,ইটালিতে)।
৮. লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম সংখ্যা – ১ জোড়া
৯. স্ত্রী লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম সংখ্যা – XX.
১০. পুরুষের লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম সংখ্যা – XY.
১১. মানব কোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া।
১২. পৃথিবীর উৎপত্তি ও জীনের উৎপত্তি ঘটনা প্রবাহকে বলে – রাসায়নিক বিবর্তন।
১৩. সর্বপ্রথম জীনের উৎপত্তি – সমুদ্রের পানিতে।
১৪. সংযোগকারী জীব বলা হয় – প্লাটিপাস (সরীসৃপ ও স্তন্যপায়ী প্রাণির মধ্যে)।
১৫. বয়ঃসন্ধিকালে কোন হরমোন প্রভাব নেই ইনসুলিন।
১৬. বয়ঃসন্ধিকালে পরিবর্তনের জন্য দায়ী – হরমোন।
১৭. বয়ঃসন্ধিকালে পরিবর্তন প্রধানত – ৩ প্রকার।
১৮. সর্বপ্রথম জন্ম নেয়া টেস্টিটিউব বেবি বাঁচে – ২৯ দিন।
(জন্ম প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ইটালির বিজ্ঞানী ড. পেসি, ১৯৫৯ সালে।)
১৯. বাংলাদেশের জন্ম নেয়া প্রথম ৩টি টেস্টিটিউব বেবির নাম – হিরা, মনি ও মুক্তা (২০০১ সালে)।
২০. মানুষের অটোসোম – ৪৪ টি।
২১. জীবাশ্ম আবিষ্কার করে – জেনোফেন।
২২. নিউক্লিক এসিড সৃষ্টিতে ভূমিকা রয়েছে – অতি বেগুনি রশ্মি।
২৩. পৃথিবী একটি জ্বলন্ত গ্যাসপিন্ড ছিল – ৪৫০ কোটি বছর।
২৪. সর্বপ্রথম কে “ইভোলিউশন" শব্দটি ব্যবহার করেন – হার্বাট স্পেনসার।
২৫. প্রাণ সৃষ্টিতে শুরুতে সর্বপ্রথম যৌগটি তৈরি হয় – অ্যামাইনো এসিড।
২৬. সময়ের সাথে নতুন প্রজাতির সৃষ্টিকে বলে – জৈব বিবর্তন।
২৭. অসম্পূর্ণ বিভক্ত নিলয় থাকে – সরীসৃপের।
২৮. উভচরের (ব্যাঙ) হৃৎপিন্ড প্রকোষ্ঠের সংখ্যা – ৩।
২৯. পাখির হৃৎপিন্ড প্রকোষ্ঠের সংখ্যা – ৪।
৩০. মানবদেহে লুপ্তপ্রায় অঙ্গটি – ককসিস।
৩১. “বায়োলজি" শব্দের প্রতিষ্ঠাতা" – ল্যামার্ক।
৩২. বংশগতির মতবাদ দেন – মেন্ডেল বংশগতির বিদ্যার জনক – গ্রেগর জোহান মেন্ডেল।
৩৩. মানবদেহে নিষ্ক্রিয় অঙ্গটি – অ্যাপেন্ডিক্স।
৩৪. “Origin of species by meanse of natural selection" বইটির লেখক – চালর্স ডারউইন (১৮৫৯ সালে) (জন্ম -১৮০৯ সালে, ইংল্যান্ড সাসবেরি এবং মৃত্যু-১৮৮২ সালে)।
৩৫. স্যামন মাছ প্রজননের ঋতুতে ডিম পাড়ে – ৩ কোটি।
৩৬. “ফিলোসোফিক জুওলজিক" বইটির লেখক – ল্যামার্ক (১৮০৯ সালে)।
৩৭. “প্রাকৃতিক নির্বাচনে দায় প্রজাতির উদ্ভব" – গ্রন্থেরটি লেখক – চার্লস ডারউইন।
৩৮. ভাইরাস সৃষ্টি হয় – প্রোটোজোয়া থেকে।
৩৯. জৈব বিবর্তনের জনক – চার্লস ডারউইন।
৪০. পৃথিবীর উদ্ভিদ প্রজাতির সংখ্যা – প্রায় ৪ লাখ।
৪১. তিমি সাতাঁরে জন্য ব্যবহার করে – ফ্লিপার।
৪২. “অনটোজেনি রিপিটস ফাইলোজেনি" কার ভাষ্য – হেকেল।
৪৩. একটি সরিষা গাছ হতে বছরে বীজ জন্মায় – ৭,৩০,০০০.