পানি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
১।পানির ঘনত্ব নির্ভরশীল – তাপমাত্রা উপর।
২। ভূ-পৃষ্টের মোট পানির শতকরা মিঠাপানি -১ ভাগ।
৩।পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি – ৪ ডিগ্রী সে:।
৪।বিশুদ্ধ পানির ধর্ম – স্বাদহীন,বর্ণহীন,গন্ধহীন।
৫।কোন জলীয় দ্রবণ এসিডীয় হলে এর pH – ৬.৫।
৬।বিশুদ্ধ পানির pH – ৭।
৭।শুধু পানিতে জন্মায় – সিংগারা।
৮।ওষুধ তৈরিতে পানি বিশুদ্ধ করা হয় – পাতন প্রক্রিয়ায়।
৯।এসিডের পরিমান বাড়লে pH এর মান – কমে।
১০। পানির অনুর আকৃতি – কৌণিক।
১১।আমেরিকায় উত্তর ওহাইও অঙ্গরাজ্যের মরা হ্রদটি নাম – এরি।
১২।রামসার চুক্তি হয় – ১৯৭১ সালে।
১৩।রামসায় কনভেনশন সংশোধন হয় – ১৯৮২ সালে।
১৪। রামসায় চুক্তিতে বাংলাদেশ সম্মতি জ্ঞাপন ও স্বাক্ষর করে – ১৯৭৩ সালে।
১৫। রামসার কনভেনশন সংশোধন হয় – ২ বার।
১৬।পানির স্ফুটনাঙ্ক – ৯৯.৯৮ ডিগ্রী সে:।
১৭।সমুদ্রের পানিকে বলে – Marine Water.
১৮।পানির অনুতে আছে – ২টি হাইড্রোজেন।
১৯।পৃথিবীর পানির মধ্যে শতকরা সমুদ্রের পানি – ৯০ ভাগ।
২০।পানির দ্রবীভূত অক্সিজেন মাত্রা ঠিক থাকে – সালোকসংশ্লেষনের মাধ্যমে।
২১।নদনদীর পানি – ক্ষারীয়।
২২।একলিটার বিশুদ্ধ পানির pH – ৭।
২৩। অম্লীয় পানির pH – ৪.
২৪। পানি একটি – উভধর্মী পদার্থ।
২৫। গঙ্গা পানি বন্টন চুক্তি হয় – ১৯৭৭ সালে।
২৬।লোনা পানির ইংরেজী শব্দ – Saline Water.
২৭। ১ কিউসেক পানির ভর – ১০০০ কেজি।
২৮। বরফের গলনাঙ্ক – ০ ডিগ্রী সে:।
২৯।ইলিশ মিঠা পানিতে আসে – প্রজনেন জন্য।
৩০।ইলিশ ডিম নষ্ট করে – লবণাক্ত পানিতে।
৩১।ভূ–গর্ভস্থ শতকরা লবণাক্ত পানির পরিমান – ৯৭ ভাগ।
৩২।বন্যার সময় পানি বিশুদ্ধকরন করার জন্য ব্যবহার করা হয় – সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইড।
৩৩। পানি মধ্যে ধূলিকণা পৃথক করার প্রক্রিয়া – পরিস্রাবন।
৩৪।খাওয়ার পানির জন্য সহজলভ্য প্রক্রিয়া – স্ফুটন।
৩৫। বাংলাদেশ ভারত হতে গঙ্গা পানির ন্যায্য হিসাবে পাওয়ার চুক্তি হয় – ১৯৯৬ সালে।
৩৬। ভারত সরকার গঙ্গা পানির গতিপথ পরিবর্তন করে – ১৯৭৫ সালে।
৩৭। প্রাণীশূন্য নদীকে বলে – Dead Lake.
৩৮।এরি হ্রদকে মরা হ্রদ ঘোষণা করা হয় – ১৯৬০ সালে।
৩৯। বুড়িগঙ্গা নদীর সাথে তুলনা করা হয় – এরি হ্রদের সাথে।