বাংলাদেশের খনিজ সম্পদ
১. বাংলাদেশে প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয় ?
উত্তর:- ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে।
২. বাংলাদেশ প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু করে কত সালে?
উত্তর:- ১৯৫৭ সালে।
৩. এ পর্যন্ত কতটি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়েছে?
উত্তর:- ২৮টি।
৪. সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?
উত্তর:- সিলেটের জকিগঞ্জ।
৫. কবে সর্বশেষ গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়?
উত্তর:- ২০২১ সালে।
৬. বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র কোনটি?
উত্তর:- তিতাস।
৭. কোন সাল থেকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে তেল–গ্যাস অনুসন্ধান শুরু হয়?
উত্তর:- ১৯১০ সাল।
৮. মাগুড়ছড়া গ্যাসফিল্ড কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তর:- কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার।
৯. টেংরাটিলা গ্যাসফিল্ড কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তর:- সুনামগঞ্জ।
১০. সেমুতাং গ্যাসফিল্ড কোথায়?
উত্তর:- মানিকছড়ি, খাগড়াছড়ি।
১১. কামতা, কান্ত গ্যাসক্ষেত্রটি কোথায়?
উত্তর:- গাজীপুর।
১২. ভোলার শাহবাজপুর গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার করে কারা?
উত্তর:- বাপেক্স।
১৩. বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর:- ১৯৯৮ সালে।
১৪. বাংলাদেশে সিএনজি জ্বালানী হিসাবে ব্যবহার শুরু করে কবে?
উত্তর:- ১৯৮২ সালে।
১৫. তিতাস গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর:- ১৯৬১ সালে।
১৬. বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদের পরিমাণ কত?
উত্তর:- ৩০.১৩ টিএফসি।
১৭. প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলন যোগ্য কত?
উত্তর:- ১৫.১৯ টিএফসি।
১৮. প্রাকৃতিক গ্যাসের কত ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়?
উত্তর:- ৪৫ শতাংশ।
১৯. প্রাকৃতিক গ্যাসের কত ভাগ সার কারখানায় ব্যবহৃত হয়?
উত্তর:- ৩৫ শতাংশ।
২০. হরিপুর তেলক্ষেত্র আবিষ্কার হয় কবে?
উত্তর:- ১৯৮৬ সালে।
২১. প্রধান তেল ক্ষেত্রটি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর:- গোয়ানঘাটের হরিপুরে।
২২. দ্বিতীয় তেলক্ষেত্রটি কোথায় আবিষ্কার হয়েছে?
উত্তর:- মৌলভীবাজার জেলার বরমচলে।
২৩. কোথায় গন্ধক পাওয়া গেছে?
উত্তর:- চট্টগ্রামের কুতুবদিয়ায়।
২৪. কোথায় ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে?
উত্তর:-মৌলভীবাজারের কুলাউড়া পাহাড়ে।
২৫. কত সালে ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে?
উত্তর:- ১৯৯৪ সালে।
২৬. বাংলাদেশের মাটিতে কিসের আধিক্য দেখা যায়?
উত্তর:-অ্যালুমিনিয়াম।
২৭. হীরক ও স্বর্ণ প্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে কোথায়?
উত্তর:- বড় পুকুরিয়ায়।
২৮. বড় পুকুরিয়া কয়লাখনি কত সালে আবিষ্কার হয়?
উত্তর:- ১৯৮৫ সালে।
২৯. ফুলবাড়িয়া কয়লাখনিতে কোন কয়লা পাওয়া যায়?
উত্তর:- বিটুমিনাস কয়লা।
৩০. উন্নতমানের কয়লার সন্ধান পাওয়া যায় কোথায়?
উত্তর:- জামালগঞ্জে।
৩১. চীনামাটির মজুদ আছে কোথায়?
উত্তর:- বিজয়পুর, রাজশাহীর পত্নীতলা ও চট্টগ্রামের পটিয়া।
৩২. কাঁচবালির সর্বাধিক মজুদ কোথায়?
উত্তর:- সিলেট।
৩৩. মধ্যপাড়ার কঠিন শিলাখনি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর:- দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে।
৩৪. খনিজ সম্পদের জন্য কী বিখ্যাত?
উত্তর:- সুরমা বেসিন।
৩৫. কোথায় তেজস্ক্রিয় বালি আছে ?
উত্তর:- কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে।
৩৬. কোন কয়লাখনিতে দস্তা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে?
উত্তর:- দিনাজপুরের মধ্যপাড়া।