বাংলাদেশের পনি সম্পদ
১. বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর:- ১৯৭২ সালে।
২. পানি কিসের সমন্বয়ে গঠিত ?
উত্তর:- হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন।
৩. আর্সেনিক কী ?
উত্তর:- পানিতে থাকা এক প্রকার বিষ।
৪. মাটির নিচে পানিকে কি বলা হয় ?
উত্তর:- মহাকর্ষীয় জল।
৫. কিউসেক কী ?
উত্তর:- প্রতি সেকেন্ডে য়ে পনি প্রবাহিত হয় সে পরিমাণ পানিকে ১কিউসেক বলে।
৬. পানির সংকেত কী ?
উত্তর:-H2O.
৭. ভারী পানির সংকেত কী ?
উত্তর:-D2O.
৮. বাংলাদেশে প্রথম আর্সেনিক ধরা পড়ে কোথায় ?
উত্তর:- চাঁপাইনবাবগঞ্জ (১৯৯৩ সালে)।
৯. বাংলাদেশে সর্বাধিক আর্সেনিক আক্রান্ত জেলা কোনটি?
উত্তর:- চাঁদপুর।
১০. বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আর্সেনিক ট্রিটম্যান্ট প্লান্ট স্থাপন করা হয় কোথায় ?
উত্তর:- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়।
১১. আর্সেনিক দূরীকরেণ সনো ফিল্টারের উদ্ভাবক কে ?
উত্তর:- অধ্যাপক আবুল হুসসাম।
১২. আর্সেনিক দূরীকরেণ আর্থ ফিল্টারের উদ্ভাবক কে ?
উত্তর:-অধ্যাপক দুলালী চৌধুরী।
১৩. বাংলাদেশের পানি সম্পদ কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?
উত্তর:- পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়।
১৪. আর্সেনিক নির্মূলে বাংলাদেশকে কোন দেশ সাহায্য প্রদান করে?
উত্তর:- সুইজারল্যান্ড।
১৫. আর্সেনিক নির্মূলে বাংলাদেশকে সংস্থা সাহায্য প্রদান করে?
উত্তর:- বিশ্বব্যাংক।
১৬. বৃষ্টির পানিতে কোন ভিটামিন থাকে?
উত্তর:- ভিটামিন বি।
১৭. বাংলাদেশে পানিতে প্রাপ্ত আর্সেনিকের মাত্রা কত ?
উত্তর:- ১.০১ মিলিগ্রাম/লিটার।
১৮. বিশ্ব স্বাস্য সংস্থা (WHO) এর মতে আর্সেনিকের গ্রহণযোগ্য মাত্রা কত ?
উত্তর:- ০.০১ মিলিগ্রাম/লিটার।
১৯. বাংলাদেশের খাবার পানিতে আর্সেনিকের গ্রহণযোগ্য মাত্রা কত ?
উত্তর:- ০.০৫ মিলিগ্রাম/লিটার।
২০. আর্সেনিকের পারমাণবিক সংখ্যা কত ?
উত্তর:- ৩৩.
২১. বাংলাদেশের কয়টি জেলার নলকূপের পানিতে মাত্রাতিরিক্ত আর্সেনিক পাওয়া গেছে?
উত্তর:- ৬১ টি জেলায়।
২২. কোন নদীর পানি অত্যাধিক দূষিত ?
উত্তর:- বুড়িগঙ্গা।