সুন্দরবন সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান
১. সুন্দরবন নামকরণের কারণ হচ্ছে → 'সুন্দরী' বৃক্ষের প্রাচুর্য।
২. পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যাগ্রোভ বন হচ্ছে → সুন্দরবন।
৩. বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় টাইডাল বন হচ্ছে → সুন্দরবন।
৪. সুন্দরবন ছাড়া বাংলাদেশের অন্য টাইডাল বন হচ্ছে → সংরক্ষিত চকোরিয়া বনাঞ্চল।
৫. বাংলাদেশের অন্তর্গত সুন্দরবনের আয়তন হচ্ছে → ৬০১৭ বর্গ কিলোমিটার।
৬. সুন্দরবনের বাঘ গণনার জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতি হচ্ছে → পাগমার্ক।
৭. সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষনা করে → ইউনেস্কো।
৮. সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষনা করা হয় → ১৯৭৮ সালে।
৯. সুন্দরবন বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় → ৭৯৮ তম।
১০. সুন্দরবন দিবস → ১৪ ই ফেব্রুয়ারি।
১১. সুন্দরবনে অবস্থিত পয়েন্ট সমূহ → হিরণ পয়েন্ট, জাফর পয়েন্ট, টাইগার পয়েন্ট।
১২. সুন্দরবনের অপর নাম → গরান বন, বাদাবন।
১৩. বাংলাদেশের জাতীয় বন → সুন্দরবন।
১৪. সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ → সুন্দরী।
১৫. সুন্দরবন বাংলাদেশের স্পর্শ করেছে → ৫ টি জেলাকে (খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, পটুয়াখালী ও বরগুনা )।
১৬. সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে পড়েছে → ৬২ শতাংশ।
১৭. বাংলাদেশর সুন্দরবনে হরিণ দেখা যায় → ২ প্রকার ( চিত্রা হরিণ ও মায়া হরিণ )।
১৮. সুন্দরবন কোন নদীর তীরে অবস্থিত → শিবসা নদী।
১৯. সুন্দরবনের পশ্চিমে কোন নদীর অবস্থিত → রায়মঙ্গল নদী।
২০. সুন্দরবনের পূর্বে কোন নদীর অবস্থিত → বলেশ্বর নদী।
২১. সুন্দরবনের বাংলাদেশে ও ভারত সীমানা নির্ধারণ করেছে কোন নদী → হাড়িয়াভাঙ্গা।
২২. সুন্দরবনের মধূ সংগ্রহকারীদের কী বলা হয় → মৌয়ালী।
২৩. সুন্দরবনের গোলপাতা সংগ্রহকারীদের কী বলা হয় → বাওয়ালী।